মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৫

পাঠ প্রতিক্রিয়া * স্বরবর্ণ ২১

 



এ সংখ্যার নির্বাচিত পাঠ প্রতিক্রিয়া ।  আজ আমরা পড়ছি ড. বিশ্বজিৎ বাউনা-র  নিবিড় পাঠ। বিশ্বজিৎ লিখছেন ----


সৌমিত বসু
চেনা পৃথিবীতে অচেনা অনুভূতিগুলিকে মুখর করে তুললেন কবি দুটি লেখা জুড়ে। সাবলীল উপমার প্রয়োগ বেশ মন ছোঁয়া।

পঙ্কজ মান্না
চির বহমান জীবনে বিষাদের অনুষঙ্গ খুব সুন্দরভাবে উপস্থিত হয়ে আছে এই লেখায়।

সৈয়দ কওসর জামাল
দুটি লেখা স্মৃতি মন্থন করে তোলে। অতীতের স্নিগ্ধ ঐশ্বর্যে আগামীর দিকে কাম্য নির্দেশ প্রদান করে রাখে। বেশ ভালো লাগলো।

পিয়ালী বসু
'তুমি ঈশ্বর ভালোবাসতে, আর আমি তোমায়'... অতুলনীয় এই লাইন। কবির প্রতি নতুন করে প্রেমে পড়লাম। খুব ভালো লাগলো লেখা দুটি।

গৌরীশঙ্কর দে
কবির অন্তর্দৃষ্টির সুচারু প্রয়োগ এ কবিতার সম্পদ। খুব ভালো লাগলো।

দেবার্ঘ সেন
বহুমুখী ভাবনা এক অনুভূতিমালায় সজ্জিত হয়ে চোখ ও মনকে আলোড়ন মুখর করে তোলে লেখা দুটি। অনেক অনেক শুভকামনা জানাই কবিকে।

দেবাশীষ ভট্টাচার্য
চারটি ছোট ছোট লাইন এক একটি আলোর মতো। বোধকে আলোকিত করে।

দেবাশিস সরখেল
একটি পরিচিত বাস্তবকে কী অনায়াস কাব্যিক মুন্সিয়ানায় ফুটিয়ে তুললেন কবি! অভিভূত।

সৃশর্মিষ্ঠা
অপূর্ব দুটি লেখাই।

খুকু ভূঞ্যা
কবির নির্মোহ উচ্চারণ বরাবরই আমাদের মুগ্ধ করে। অন্তরের টান খুঁজে পাই এই লেখায়।

সাধন চৌধুরী
প্রাকৃতিক অবক্ষয় বিষয়ক চিন্তা এ কবিতার সম্পদ।

বিকাশ চন্দ
আমার বৈরাগ্য ছুঁয়ে সমাহিত কাল "... অসম্ভব সুন্দর উপলব্ধি। খুব ভালো লাগলো লেখা দুটি।  


   
দেবাশীষ মুখোপাধ্যায়
চোখ ও মনকে স্নিগ্ধ করে কবির প্রকাশ। আপেক্ষিক কোনো জটিলতা নেই। সহজ যে সুন্দর হতে পারে, তাই কবি বোঝালেন।

সুজিতকুমার
বিমূর্ত ভাবনাগুলিকে শৈল্পিক গরিমায় মূর্ত করে তুলেছেন কবি। ভালোবাসা জানাচ্ছি 

রহিত ঘোষাল
সান্ধ্য মফস্বল তমসা ছাঁকতে জানে"...দেখার এই চোখকে ভালোবাসা জানাই। দুটি লেখা মুগ্ধতার রেশ রেখে যায় মনে।

বাবলু সরকার
বৃদ্ধ ভোর/তবু সবুজ হতে পারে না/বৃষ্টির পরে"...কী সুন্দর এই লেখা। লেখায় কোনো কৃত্রিমতা নেই।

তুষার ভট্টাচার্য
"তার পলি মাটির শরীরে ভালোবাসার আগুন জ্বালাতে চাই"... অপূর্ব লেখা।

শর্মিষ্ঠা মিত্র সেনগুপ্ত
"কয়েক পোঁচ মায়া লেপে দিয়ে দুজনে খিলখিল করে হেসে উঠলাম"...বাড়ি নির্মাণের সমূহ দৃশ্যটি এত প্রাঞ্জল ভাষায় ফুটে উঠেছে যে বোধকে বিস্ময়াভিভূত করে। প্রিয় কবির লেখা দুটি মন ছুঁয়ে গেছে।

প্রবীর  কোনার
বিশ্বাসঘাতকতা, শঠতা, আঘাত একজনের মনে কেমন অনুভব তৈরি করে, সেই বিষয়গুলিকে কবি দক্ষতার সঙ্গে ফুটিয়ে তুলেছেন।

তনয় ভট্টাচার্য
ছড়ার অবয়বে লেখাটি একরাশ অকৃত্রিম অনুভূতি ফুটিয়ে তোলে। খুব ভালো লেখা।

সন্দীপ ঘোষ
পরিচিত দৃশ্যগুলিতে এক সচেতন আবেগ ও চিন্তার প্রলেপ মিশিয়ে দিয়েছেন কবি।

চন্দ্রাণী গোস্বামী
"কিন্নরী নাভিমূলে লেখা আছে আমার বিষাদসিন্ধু"...এমন লেখা খুব বিরল। অনবদ্য। দুটি লেখা বেশ কয়েকবার পড়তে ইচ্ছে করে, এখানেই এ লেখার শক্তি ও রহস্য লুকিয়ে আছে।

অঞ্জনা চক্রবর্তী
ছড়াটি বেশ ভালো লাগলো।

তাপস কুমার দে
শীতকালীন সূর্যকে "উদিতসূর্য কুসুম আগুন" হিসেবে দেখিয়েছেন কবি। অপূর্ব উচ্চারণে ঋদ্ধ দুটি লেখা।

অর্ণব সামন্ত
কালের সেলফে তুলে রাখা অপঠিত বই থেকে কবি যেন পড়ে শোনালেন এই দুই লেখা। চিন্তাকে প্রভাবিত করে।

প্রত্যক্ষ উপলব্ধিকে খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলতে পেরেছেন কবি।

আসিফ আলতাফ
লেখাগুলি বেশ গভীর ভাবনাকে প্রক্ষালিত করে। খুব ভালো লগলো।


"কবিতা লিখতে গেলে,/অধিকাংশ কবিতাই পূর্ণতা পায় না"..এমন শাশ্বত উপলব্ধি যে কবির , বোঝাই যায় তার মধ্যে এক অন্তর্গত কাব্যিক জগৎ বাস্তবিক হয়ে আছে। খুব ভালো লাগলো দুটি লেখাই।

হামিদুল ইসলাম
"দেখি আমার পাশে শীত হয়ে শুয়ে আছে আমার লাশ"...মন ছুঁয়ে যাওয়া লেখা।

লিটন শব্দকর
"কিছু ঘুম পড়ে যায় শীতের বাতাসে"...এই লেখার হাত যে কবির তাকে আন্তরিক কুর্নিশ না জানিয়ে থাকা যায় না। চমৎকার দুটি লেখা।

কবির ভাবনার গভীরতা মার্জিত শব্দের প্রয়োগে থিতু হয়ে আছে। কিছু কিছু শব্দবন্ধ বেশ ভালো লাগলো, যেমন "ঐশী গর্ভফুল", "তিলক কামোদ"...

জীবন সরখেল
"অবৈধ সুখ দেওয়ালের কান এড়িয়ে আঁকতে চায়".. প্রথম লাইনেই কবি ছক্কা হাঁকিয়েছেন। দুটি লেখা বেশ ভালো লাগলো। কবিকে ভালোবাসা জানাচ্ছি।

জবা ভট্টাচার্য
সুন্দর সুন্দর অনুভূতির দুলুনিতে "প্রাচীন এ নাও টলোমলো"। মুর্ত ভাবনার প্রকাশে কবি বেশ সফল।

দেবাশিস সাহা
কবির একটি সমাজ সচেতন মন কাব্যিক বিচ্ছুরণে আমাদের বোধকে আলোকিত করে। খুব ভালো লাগলো।