জঙ্ঘা অস্থির পাহারাদার আর লাল কুরুক্ষেত্রের বিনতা সমগ্র
নিমাই জানা
নিমাই জানা
এক
সাতকর্ণী গর্ভকেশরের অণ্ডজ রন্ধ্রকূপের শিরা ধরে টানার পর আমার প্রেতাত্মা আমাকেই লাস্ট মিনিট অর্গাজম দৃশ্য দেখাচ্ছে ,
( মৃত্যুর ডট পেন্সিল =ব্রোমিন ভেপার ল্যাম্প < একটা মৃৎশিল্পী লাল চন্দ্রবিন্দুর স্টেরয়েড মহাকাশের হঠযোগ ) , যা আঁকার পর ব্রহ্মাণ্ডের লেজগুলো খসে যাচ্ছে। জানালা দিয়ে উঠে আসছে মানস চোখের সাপ , সাপের আঁশগুলো থেকে লাল হেম্ফার মেশানো পর্যায় সরণি দিয়ে আমরা জিভের ভেতর থেকে কর্কশ গ্রানাইট ধাতুর ঈশ্বর কণা অষ্টাদশ ঋষি মন্ডলের দিকে ওড়াচ্ছি ,
জ্বরের একটি উপসর্গ আছে। জ্বরের কাছে একটা পলিস্যাকারাইড চাদর আছে , জ্বরের নখ গুলো বড় দীর্ঘ। মূত্র রোগীদের মত প্রস্রাব গ্রন্থির উভয়াবতল । মাঝ রাতে মৃত্যুর সংক্রমণজাত একটা আত্মহত্যার পৌনঃপুণিক ধ্রুব রস নিয়ে গোলাপি উপত্যকায় পুঁতে দিচ্ছে মৃত বাল্মিকীর দীর্ঘ নখ গুলো কালচে সাপের মতো ঠোঁট বের করে আমাকে দেখে হি হিস হিস করছে । রক্তাল্পতার কোন নৈঃসর্গিক রমন দৃশ্য নেই । পৃথিবী বড় ক্ষুধার্ত, বিছানার কাছে অশ্লীল চাঁদ নেমে আসে স্লো পয়জনাস ট্যারেন্টুলা বিশ্বের অস্থিতিস্থাপক একটা ঢিলা অন্তর্বাস নিয়ে । একটা মৃত মানুষের শরীর থেকে পাপের জিভ বের হতে পারে জিবগুলো চোখ দিয়ে নখ দিয়ে উড়োজাহাজের মত বন্দরের নাবিকদের ফেলে ১৩ টাকায় একটা মেরুন কালারের স্ট্রবেরী গন্ধওয়ালা ফিনফিনে চাদর জড়িয়ে রাখে লাল লিঙ্গের মাথায়
দুই
যে ঋষিরা যজ্ঞের এক কোটি বছর আয়ু নিয়ে বসেছিল তারা যজ্ঞের উপবিত ছাড়া আর যজ্ঞ উদ্ভূত চারা গাছ গুলোকে বিছানার অর্ধ পূর্বাশনে নিক্ষিপ্ত করেনি উপত্যকাহীন লাল বারুদহীন সমুদ্র বাজির মতো ,
ক্ষুধার্ত কত রকমের হতে পারে ? শোভা লেডিস বিউটি পার্লারের পাশে ধান বীজের অঙ্কুরোদগম , লিপগ্লস মৃত মানুষের চাদর ভ্রু প্লাক জেলি মাখানো সালফিউরেট দরজা , (২) ড্রাগ চক্র ফাঁস ধৃত ৬লাল আয়না থেকে মুখ বের করা সরস্বত কাগজে তার রক্ষী আর পর্যায় সারণীতে নাম না থাকা ধৃতরাষ্ট্রের চতুর্দশ পঞ্চম পর্বের মৃত আত্মীয়টি তারের জেলই মাখাতে মাখাতে এ জন্মের জেলিফিকেসন ঠোঁট নিয়ে কালো হাড় গুলো নিয়ে মৃত মানুষদের চুলে চিরুনি করছে । একটা শিথিল পার্চমেন্ট কাগজ বিক্রি হচ্ছে , আমি ফোর এমজি অ্যারিস্টোজাইন ব্রাজিলের মতো কিছু ঘন অন্ধকার আর একাদশ্য সহস্র কল্পকালের মিথুন বীজের ফলাফল পে করছি। আইফেল ঘড়ি প্রেগনেন্সি কার্ড সকলেই শান্ত প্লাস্টিক দানার মত মৃত সজনে ডগা থেকে ঝুলে আছে গলায় ফাঁস লাগিয়ে একটা বাজি ভর্তি গাড়ি বাঁদিকে মৌ হোমিও ফার্মেসিকে রেখে উড়ে যাচ্ছে দাক্ষিণাত্যের দিকে , তখন সব ঋষিরা কালো পলিথিনের ভেতরে একটা সাইটোপ্লাজমিক কাঁচের প্লেটে হরিণীদের মৃত শরীর ব্যবচ্ছেদ করছে টক দই মাখিয়ে , লাল অর্জুনপুর , আমাদের জন্য দুটি উরুক্ষ মৎস্যজান অপেক্ষা করছে যার গায়ের তাপমাত্রা শীতল দ্বাপর
সাতকর্ণী গর্ভকেশরের অণ্ডজ রন্ধ্রকূপের শিরা ধরে টানার পর আমার প্রেতাত্মা আমাকেই লাস্ট মিনিট অর্গাজম দৃশ্য দেখাচ্ছে ,
( মৃত্যুর ডট পেন্সিল =ব্রোমিন ভেপার ল্যাম্প < একটা মৃৎশিল্পী লাল চন্দ্রবিন্দুর স্টেরয়েড মহাকাশের হঠযোগ ) , যা আঁকার পর ব্রহ্মাণ্ডের লেজগুলো খসে যাচ্ছে। জানালা দিয়ে উঠে আসছে মানস চোখের সাপ , সাপের আঁশগুলো থেকে লাল হেম্ফার মেশানো পর্যায় সরণি দিয়ে আমরা জিভের ভেতর থেকে কর্কশ গ্রানাইট ধাতুর ঈশ্বর কণা অষ্টাদশ ঋষি মন্ডলের দিকে ওড়াচ্ছি ,
জ্বরের একটি উপসর্গ আছে। জ্বরের কাছে একটা পলিস্যাকারাইড চাদর আছে , জ্বরের নখ গুলো বড় দীর্ঘ। মূত্র রোগীদের মত প্রস্রাব গ্রন্থির উভয়াবতল । মাঝ রাতে মৃত্যুর সংক্রমণজাত একটা আত্মহত্যার পৌনঃপুণিক ধ্রুব রস নিয়ে গোলাপি উপত্যকায় পুঁতে দিচ্ছে মৃত বাল্মিকীর দীর্ঘ নখ গুলো কালচে সাপের মতো ঠোঁট বের করে আমাকে দেখে হি হিস হিস করছে । রক্তাল্পতার কোন নৈঃসর্গিক রমন দৃশ্য নেই । পৃথিবী বড় ক্ষুধার্ত, বিছানার কাছে অশ্লীল চাঁদ নেমে আসে স্লো পয়জনাস ট্যারেন্টুলা বিশ্বের অস্থিতিস্থাপক একটা ঢিলা অন্তর্বাস নিয়ে । একটা মৃত মানুষের শরীর থেকে পাপের জিভ বের হতে পারে জিবগুলো চোখ দিয়ে নখ দিয়ে উড়োজাহাজের মত বন্দরের নাবিকদের ফেলে ১৩ টাকায় একটা মেরুন কালারের স্ট্রবেরী গন্ধওয়ালা ফিনফিনে চাদর জড়িয়ে রাখে লাল লিঙ্গের মাথায়
দুই
যে ঋষিরা যজ্ঞের এক কোটি বছর আয়ু নিয়ে বসেছিল তারা যজ্ঞের উপবিত ছাড়া আর যজ্ঞ উদ্ভূত চারা গাছ গুলোকে বিছানার অর্ধ পূর্বাশনে নিক্ষিপ্ত করেনি উপত্যকাহীন লাল বারুদহীন সমুদ্র বাজির মতো ,
ক্ষুধার্ত কত রকমের হতে পারে ? শোভা লেডিস বিউটি পার্লারের পাশে ধান বীজের অঙ্কুরোদগম , লিপগ্লস মৃত মানুষের চাদর ভ্রু প্লাক জেলি মাখানো সালফিউরেট দরজা , (২) ড্রাগ চক্র ফাঁস ধৃত ৬লাল আয়না থেকে মুখ বের করা সরস্বত কাগজে তার রক্ষী আর পর্যায় সারণীতে নাম না থাকা ধৃতরাষ্ট্রের চতুর্দশ পঞ্চম পর্বের মৃত আত্মীয়টি তারের জেলই মাখাতে মাখাতে এ জন্মের জেলিফিকেসন ঠোঁট নিয়ে কালো হাড় গুলো নিয়ে মৃত মানুষদের চুলে চিরুনি করছে । একটা শিথিল পার্চমেন্ট কাগজ বিক্রি হচ্ছে , আমি ফোর এমজি অ্যারিস্টোজাইন ব্রাজিলের মতো কিছু ঘন অন্ধকার আর একাদশ্য সহস্র কল্পকালের মিথুন বীজের ফলাফল পে করছি। আইফেল ঘড়ি প্রেগনেন্সি কার্ড সকলেই শান্ত প্লাস্টিক দানার মত মৃত সজনে ডগা থেকে ঝুলে আছে গলায় ফাঁস লাগিয়ে একটা বাজি ভর্তি গাড়ি বাঁদিকে মৌ হোমিও ফার্মেসিকে রেখে উড়ে যাচ্ছে দাক্ষিণাত্যের দিকে , তখন সব ঋষিরা কালো পলিথিনের ভেতরে একটা সাইটোপ্লাজমিক কাঁচের প্লেটে হরিণীদের মৃত শরীর ব্যবচ্ছেদ করছে টক দই মাখিয়ে , লাল অর্জুনপুর , আমাদের জন্য দুটি উরুক্ষ মৎস্যজান অপেক্ষা করছে যার গায়ের তাপমাত্রা শীতল দ্বাপর
তিন
ঈশ্বরকে মাঝরাতে তৃতীয়বারের জন্য মিথ্যে কথা বলতে হয়। তার চোখ আর কান নেই মিথ্যার পা জামা , ব্রেসিয়ার নেই , লাল পাকস্থলী নেই গোলাকার রজস্রাবের ঔষধি নেই , আমার সারা শরীরে পাঁজর আমার ভগ্নাংশের ছাইয়ের দ্রাঘিমা লাল ঠোঁটের মতো চকচকে, অসহিষ্ণু দরজা ভগাঙ্কুর লাল সীমাহীন বাইফোকার ঠোঁটের বাইজি তোর পাশে নোংরা ছেড়া কুড়ি টাকার নোট ,পাশে যে উট ব্যবসায়ীরা কালো ছড়ি দিয়ে রাতের দীর্ঘ পাতলা মাংস শরীর থেকে বেছে বেছে কারো অন্ডকোষের মত মৃত ধনাত্মক রাশির পাহারা দেয় সে করাত ফলের পাশে প্রজননতন্ত্র শেখাচ্ছে , একটা হলুদ ব্রণ ও নিরাময় কেন্দ্রের অপ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আয়ুর্বেদিক ডাক্তার মৃত মানুষদের মতো একটি নির্বিকল্প সমাধিতে ডুবে থাকা অযৌনেশ্বরী গিটারের ভেতর থেকে সরু সরু কেঁচোর সাপ নিয়ে সূর্য অভিমুখের দিকে পাড়ি দেয়। আমি মৃত মানুষদের গ্রাফাইট গুড়ো খাইয়ে আবার জন্মের মৃত্যুর জেরিটিনিয়াম দশাটি বর্ণনা করবো।
চার
ঔ গং বিস্তৃত ব্যাধ ঠং ঠং অনাত্মীয় ,চিহ্নটি বরাবরের জন্য বিষাক্ত নৌকা , দেবাশীষদা টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালে কেমো থেরাপির জন্য উন্মুখ বসে আছে। আমি দুটো স্নো ফল রংয়ের অভেদ দৈর্ঘ্যের পঞ্চমুখী আপেল ও নৈসর্গিক জলপ্রপাত কিনে পাঠাই , ঈশ্বরের সাথে মিথ্যা শব্দ দিয়ে বারবার চ্যাট করি , ঈশ্বর হেসে ফেলে নৌকায় যায় বিশুদ্ধ ব্যাসদেব হয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কাঁকড়া বিছার নিচে হাত ভেজায় , শরীর প্রাণায়াম দৃশ্যে মহাজগতের অসুস্থ প্রতিবিম্ব ঢেলে দেয়। কালো রোগা রোগা এসপ্যারা গাছ হোটেলের নিচে আমাদেরও থার্ড জেন্ডার লুকিয়ে ছিল , সৌমেনের মুরগি কাটা দোকান সুদিপের গ্যারেজ ভিনদেশী মারুফ কাঠির ব্যবসায়ী ঋণিকা ফাস্টফুডের দোকানে ডিম ভাজা সকলে আমাকে একটা শূন্যস্থান দেখায় , ঈশ্বরের সাথে বচসায় জড়িয়ে পড়ি
পাঁচ
হেগেলিও মহাকর্ষীয় কক্ষপথের মত চওড়া কসাইখানায় নেমে যারা দুমুখো সাপের পরিবর্তে এ পৃথিবীর ভায়োদিন বাজানোর ক্ষুদ্রান্ত্র কিনে খেয়েই লাল প্যানক্রিয়া ঢুকিয়ে দিয়েছিল শব ব্যবচ্ছেদের ঠান্ডা ঘরে তাদের শরীরে আজও বরফের মত কালো মাকড়সার ধান বীজ ঘুরে বেড়ায়। আমি একাকী মধ্যরাতের সূত্রবাহী শুক্র পোকার মতো আমি রাতের অন্ধকারে আমার উচ্ছিষ্ট সাদা ধবধবে ধর্মবিজ তরল মাটির ভেতরে পুঁতে দেই , কোন সাক্ষী রাখিনি , নো উইটনেস , অ্যাডভোকেট লাল , লাল ধর্মাবতার , গোলাপি কারাগার নিশুতি ডায়াফ্রাম , জিবের তলার বিপদকালীন ওষুধ নেই
দুমুখো সাপ যারা বলে আমি তাদের জন্য কালো নৌকার যকৃত লুকিয়ে রেখেছি সংরক্ষণাগারের ভেষজ তৈলবীজ দিয়ে , অব্যয় পদের নরম আঙ্গুর খাওয়াবো বলে রাসুলপুরের কাছে নাকি সব দ্রাঘিমার কাছে একটা ওয়াচ টাওয়ার থেকে মৃত হরিণীদের দেখা যায় , হরিণীরা সব বালকময় , ভৌগোলিক ঈশ্বরীর নামে কাগজ ফুলের মত অপরাজিতার ফুল দিয়ে বিশুদ্ধ পিতা আবিষ্কার করতে বলে , আমি যৌন পাতাবাহার তলায় ভূমিকম্প আর সব হরমোনাল দোকানে গর্ত খুঁজে বেড়াই দশ টাকা দিয়ে , পৃথিবীর মৃত প্রাণীর যবনিকা পড়ে থাকে লাল মাটির সঙ্গম রোদ্দুর ও ভাস্কর্য গুহাচিত্রের শ্বেতাঙ্গ হিমালয় আমি উড়ে যাই নগ্ন করি মূত্র ত্যাগ করি আর সঙ্গম চিৎকার শুনি , হাসপাতাল চত্বরে চারপাশে ছড়ানো লাল রক্তমাখা গজের ভিতর থেকে এক একটি দোর্দণ্ড প্রতাপ লাল ডোমেরা মর্গের দিকে হেঁটে যাবে বিশুদ্ধ চন্দনের পাস্তুরাইজড গ্রানাইট বিভেদ্য পর্দা নিয়ে , আঙ্গুর ফল ছাড়া এ পৃথিবীতে কেউ অপাদান কারকের অভয়ারণ্য আবিষ্কার করতে পারেনা
ছয়
রোজ মাঝরাতে উঠে বাবাকে আমি কি খাওয়াই ? বাবাও আমাকে কি খাওয়ায় ? পিতার মত স্বপ্ন ঘোরের মতো আমি বাতাসে আঁচড় কাটতে কাটতে আমার কোন তলপেটের বিশুদ্ধ কাঁকড়া বিছার আঁচড় কেটে দিলে আমি অ্যানেফেলিসের ফেসমেটিক মেলবোর্ড শহর থেকে নেমে হিমাচল কাশ সব দুর্গেশ পীড়া, লাল দরজার ইমালশান , অভ্রাট ক্ষত মস্তিষ্ক বিক্রির দোকান নন লোকেনের দোকানে ঢুকে একটি এয়ার মাস্ক নিয়ে ইরাবতীর জম মেশানোর যৌনালয়ে ঢুকে পড়ি আমি বমি করতে করতেই ক্লান্ত হয়ে মহাশূন্যের বিষুব ও কর্কটক্রান্তির ভাসমান অগ্নিপিন্ডে ভাসতে ভাসতে লাল অক্ষরেখায় মিশে যাই , মাছেদের বিষাক্ত স্যানিটারি ডানাগুলো অন্ধকার সাঁতরাতে সাঁতরাতে মেযহগনির ভেতরে লাল আঁচলের অনিশ্চিত পিশাচ দৈত্যদের ধরে ধরে মুখাগ্নি করছি , আমি পৃথিবীর একটা অগ্নিকোণ লাল ধাতুরসের ইদ্রিস উপত্যকা গন্ধর্ব শুকতারা বাতিল মস্তিষ্কের একটা পোস্টেড রেখাচিত্র প্রতিদিন রোজ শিউলিপুরের ঘাটের কাছে কাচভাঙ্গা দোকানে লাল আঙ্গুর ফুলের অপেক্ষাকৃত বিকৃত আমার ১৮ কোটি পুরুষ শরীরে উভয়লিঙ্গ যৌনাঙ্গের পাকস্থলী নিয়ে মূর্ধন্য দ্বীপের দিকে চলে যায় , কালো ঘুম ঠিক দ্বাদশ কৃষ্ণের মত
সাত
একটি অ্যাপেন্ডিক্সের টুকরা, বায়োপসি খন্ড এস ও এস প্যারাসিটামল অন্ধকার , হিম শীতল ঘর , লাল ডাক্তার গুলো পৃথিবীর কৃষ্ণ গ্রহণ খুঁজে বেড়ায় শিলাবৃষ্টির মতো , আমি একাকী ভেসে বেড়াচ্ছি কোন অতীত চৌম্বকীয় ম্যাগনেটিক ওয়েব এর লাল মেট্রোয় , আমার সাথে নিঝুম রাত্রের একটা সুন্দরবন মাংসাশ ঠোঁট। উলঙ্গ নৃত্য দেখছি। নারী কা নৃত্য দেবিকা নৃত্য। মন্দিরা নিত্য ভয়ংকর শঙ্খচূড়ের নৃত্য ভয়ংকর মেধাদের নিত্যের সঙ্গে আমার বহু যুগ আগে মৃত্যু হয়ে গেছে। নিত্য অনিত্য নিস্কাম কাম সাকার নিরাকার আধ্যাত্মিক পারমার্থিক সমসত্ব , খুন ডট ডট ডট প্রোটোজোয়া , নিখোঁজ নির্দেশনামা , নারীটি নিখোঁজ তার পা আর গায়ে পাতলা চাদর নেই , টক গন্ধ বেড়াচ্ছে
অথচ আমার কোন ভাবেই মৃত্যু হচ্ছে না আমি দেখছি কতজন রজনীগন্ধার পরিবর্তে কালো গোলাপ পছন্দ করে, আমার ডান দিক দিয়ে না গিয়ে বাম দিকে এসে চোখের চশমাটা অস্থিতিস্থাপক টেবিলের উপর রেখে মোমবাতি হয়ে যাচ্ছে , ঠিক পায়ের কাছে কতজন বসে ডুকরে কাঁদছে আর চুপ চুপ করে তেল ঘামের রঙিন মদ খাচ্ছে তাদের হাতে একটু ফিনাইল জলে ডোবা জর্দা পান ছিল।
আট
চকচকে লাল চুল্লীটার ভেতরে ৫ লিটার রক্ত কোষের সেডিমেন্টেশন প্রদাহ বাতাবি চারা চরণ ভ্যো দিকে যাওয়ার জন্য পিছপা হচ্ছে আমার , ডান পাছার কাছে দুটো মাংসপিণ্ড বেড়ে উঠছে অথচ মস্তিষ্কের পাশে আর কোন লাল মাকড়সার ধান বীজ নেই কতজন শেষ অন্তেষ্টিক্রিয়া পর্যন্ত ছিল তাদের জন্য শীতল একটু ব্যবস্থা করে রেখে যাওয়াই আমার কর্তব্যের মধ্যে পড়ে , চিত্রশিল্পী আহত হতে হতে .....
সব পাখিগুলো আবারো গাছের পাতার মতো কষ্ট পাচ্ছে আমি মলদ্বার মূত্র ঘর জ্বালানির সরাইখানা পোশাকের আলমারি কালো কৌটার বাঁশপাতা সব জায়গা থেকে চন্দ্রবিন্দু শরীরে বন্দরগামী পীতাম্বর হয়ে গেলাম , কারো বমি উপেক্ষা করে কৃষ্ণনগরের পাখিদের শুঁয়োপোকার ম্যাগনেটিব ওয়েব ক্যাপসিকাম সূঁচ আর অন্তঃকরণের দীর্ঘ প্রাসাদ উপেক্ষা করে নিয়ে আমি সতীত্বহীন সোনালী পেট্রোলিয়াম মুখে নিয়ে ভৃঙ্গম বাসুদেব খলিদ ত্রিপতি ছায়া দেখাচ্ছে ,
আমার ইরেজারের কাছে পিতামহ আমার ডান আঙ্গুলের কাছে ১৪ ভাগবত আদিত্য , নখের কাছে সায়ন্তন ঈশ্বর আর গুরুমন্ডলে মাথায় টিউমার মার্কা অসুস্থ মানুষেরাই যজ্ঞের কাছে নিয়ে যাবে অর্ধভুক্ত ডালিমের বীজ গম বীজ ধুতরা বীজ জনকপ্রদেশে ছড়িয়ে

*********************************************************************************************
নিমাই জানা
এ সময়ের অন্যতম শক্তিশালী তরুণ কবি । রুইনান সবং পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে লিখছেন। প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ : ছায়ার মূলরোম ও নির্জন পুরুষ অসুখ * জিরো কম্পাঙ্কের পেন্ডুলাম * ঈশ্বর ও ফারেনহাইট জ্বরের ঘোড়া * ইছামতি ঈশ্বরী ও লাল আগুনের ডিম্বকোষ * রজঃস্বলা বৃষ্টির গুণিতক সংখ্যাগুলো * ব্যাবিলনের চাঁদ।


কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন